শুক্রবার, ৯ মে ২০২৫ , ২৬ বৈশাখ ১৪৩২
  1. প্রচ্ছদ
  2. বিশেষ সংবাদ রাজনীতি
  3. খালেদা-তারেক দ্বন্দ্বে বিএনপিতে বাড়ছে কোন্দল

খালেদা-তারেক দ্বন্দ্বে বিএনপিতে বাড়ছে কোন্দল

বিএনপির রাজনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে মা ও ছেলের লড়াই বেড়েই চলেছে। থামার কোনো লক্ষণ নেই। এদিকে শীর্ষ দুই নেতৃত্বে এমন বিপরীতমুখী অবস্থানে দিশেহারা বিএনপির নেতা-কর্মীরা। এমনিতেই প্রায় দু-দশক তারা ক্ষমতার বাইরে। ক্ষমতায় ফেরার তেমন কোনো লক্ষণও নেই ক্যান্টনমেন্টে জিয়াউর রহমানের হাতে প্রতিষ্ঠিত দলটির।

নেতা-কর্মীদের হতাশার মধ্যেই দলের শীর্ষ নেতৃত্বের বিবাদ তাদের আরও সংকটে ফেলেছে। বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও তার ছেলে তারেক রহমানের মধ্যকার লড়াই এখন প্রকাশ্যে চলে এসেছে। এ লড়াইয়ে নতুন মাত্রা যোগ করেছেন খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে প্রয়াত আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী শর্মিলা রহমান। বিএনপির অন্দরমহলে কান পাতলে তাকে নিয়েও গুঞ্জন শোনা যায়। সম্প্রতি ঢাকায় খালেদা জিয়াকে দেখতে এসে তিনিও নাকি তারেকের বিরুদ্ধে খালেদার ক্ষোভ বাড়াতে সাহায্য করেন। ঘটনা যাই হোক মা ও ছেলের দ্বন্দ্বে বিএনপির এখন ছন্নছাড়া অবস্থা।

খালেদা জিয়া আদালতে দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি। তার ছেলে তারেক রহমানও আদালতের দণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি। কিন্তু অসুস্থ মাকে দাবিয়ে রেখে লন্ডন থেকে তারেক জিয়া দলের লাগাম পুরোটাই নিজের হাতে নিতে চান। তাই তিনি সেখান থেকেই একতরফা আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা করে দলে নিজের কর্তৃত্ব জাহির করে চলেছেন। তবে খালেদা জিয়ার সেই কর্মসূচিতে সায় নেই। চেয়ারপারসনের নিষেধাজ্ঞার কারণে সেই কর্মসূচিতে অংশ নিতেও পারছে না বিএনপির নেতা-কর্মীদের একটা বড় অংশ। বিদেশে বসে তারেক দলকে সহিংস আন্দোলনের দিকে ঠেলে দিতে চাইলেও খালেদার তাতেও আপত্তি রয়েছে বলে বিএনপির কয়েকটি সূত্র জানায়। শোনা যাচ্ছে, সাবেক প্রধানমন্ত্রী নাকি এখন সরকারের সঙ্গে সমঝোতাতেও রাজি আছেন!

নিজের অবস্থান স্পষ্ট করতে খালেদা জিয়া গত এক মাসে অন্তত তিনবার বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে হাসপাতালে তলব করেন। প্রতিবারই তাকে আন্দোলনের লাগাম টেনে ধরতে বলেছেন খালেদা, এমনটাই জানায় বিএনপির সূত্রগুলো। তারেকের সঙ্গে তার বিবাদের কথাও দলের মহাসচিবের সঙ্গে চেয়ারপারসনের বৈঠকে স্পষ্ট হয়ে ওঠে। জ্বালাও-পোড়াও রাজনীতিতে খালেদা জিয়ার সায় নেই বলেও শোনা যাচ্ছে। এমনকি জামায়াতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতার বিষয়েও খালেদা ও তারেকের মধ্যে মতবিরোধ চরমে। সবমিলিয়ে জিয়াউর রহমানের স্ত্রী ও বড় ছেলের দ্বন্দ্বে বিএনপি সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগছে।

চলতি বছরের ২৮ জুলাই ঢাকায় মহাসমাবেশ ঘিরে মা ও ছেলের বিপরীত অবস্থান প্রকাশ্যে চলে আসে। ওই দিন ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক দিয়েছিলেন তারেক জিয়া। এই কর্মসূচির পরদিনই ২৯ জুলাই ঢাকার বিভিন্ন প্রবেশমুখে অবস্থান গ্রহণ করে বিএনপি। তবে এই কর্মসূচিতে নাকি সায় ছিল না খালেদা জিয়ার। দলটির বড় অংশ এই কর্মসূচি পালনে আগ্রহী না হলেও তারেক জিয়ার ধমক খেয়ে তারা কর্মসূচি পালনে বাধ্য হয়। সহিংস অবস্থান নিলেও পুলিশের কড়াকড়ি অবস্থান ও সিনিয়র অনেক নেতা থেকে শতভাগ সমর্থন না মেলায় দিন শেষে বড় ধরনের সহিংসতা ঘটাতে পারেনি বিএনপির নেতা-কর্মীরা।

তারেকের নির্দেশে সংগঠিত আন্দোলন থেকে বিএনপির বিরুদ্ধে সন্ত্রাস এবং জনগণের জানমালের নিরাপত্তা বিপন্ন করার অভিযোগ ওঠে। বিদেশি কূটনীতিকরাও বুঝতে পারেন, বিএনপি সহিংসতা ছড়ানোর ষড়যন্ত্রে শামিল হয়েছে। দেশে অস্থির পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে চাইছে তারেক। বিএনপির একটি মহল মনে করে, খালেদা জিয়ার এ কর্মসূচিতে আগ্রহ নেই। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবির প্রতিও তেমন উৎসাহ নেই খালেদার। আসলে খালেদা এখন মোটেই হঠকারী সিদ্ধান্ত নিয়ে নিজের বিপদ ডেকে আনতে চান না।

এদিকে, ৩ আগস্ট বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্যদের লন্ডনে পলাতক বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক জিয়ার নির্দেশ ঘিরেও দলীয় কোন্দল প্রকাশ্যে চলে আসে। সেই দিন তারেক জিয়াকে ৯ বছরের এবং তার স্ত্রীকে ৩ বছরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়। তারেক জিয়া এই কারাদণ্ডের আদেশের বিরুদ্ধে আন্দোলন করার জন্য নির্দেশনা দেন। তিনি চেয়েছিলেন, ব্যাপক সহিংসতার মাধ্যমে অস্থির পরিবেশ তৈরি করে আওয়ামী লীগের সরকারকে বিপর্যস্ত করতে। কিন্তু তার এই হঠকারী সিদ্ধান্ত এবং খেয়ালখুশিমতো দল পরিচালনার বিষয়টি বিএনপির অনেকেই মেনে নিতে পারছেন না। বিএনপির বেশ কিছু নেতার কাছ থেকে এমনটাও শোনা গেছে, ‘সন্ধ্যায় এসএমএস দিয়ে পরদিন আন্দোলন হয় নাকি?’

বিএনপি সূত্রের খবর, সরকারের সঙ্গে বেগম জিয়ার সমঝোতা এখন চূড়ান্তপ্রায়। আর এই সমঝোতার অংশ হিসেবেই বেগম জিয়া তারেকের বিরুদ্ধে মুখ খুলতে পারেন। খালেদা জিয়া লিভার সিরোসিস, অস্টিও আর্থ্রাইটিস, রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, কিডনি, হৃদযন্ত্রে জটিলতা, ফুসফুস, চোখ ও দাঁতের নানা সমস্যায় ভুগছেন। সম্প্রতি রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন গুরুতর অসুস্থ সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীকে দেখতে যান গণতন্ত্র মঞ্চের নেতারা। তাদের মধ্যে ছিলেন জেএসডি সভাপতি আ স ম আব্দুর রব, নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকী, ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সমন্বয়ক অ্যাডভোকেট হাসনাত কাইয়ুম। তাদের কাছেও শোনা যাচ্ছে, খালেদা জিয়া ছেলের ধ্বংসাত্মক রাজনীতির বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন।

এদিকে, বিএনপি থেকে তারেক জিয়া ও জামায়াতকে বাদ দেয়ার কথা শোনা যাচ্ছে কূটনৈতিক মহলেও। সম্প্রতি ভারতের একজন সাংবাদিক দেশটির উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বিএনপির সিনিয়র তিন নেতার সিঙ্গাপুরে বৈঠক নিয়ে গণমাধ্যমে কথা বলেন। বেশ স্পষ্ট করে তিনি বলেন, ভারত চায় না বিএনপি জামায়াতে ইসলাম ও তারেক জিয়াকে সঙ্গে নিয়ে এগিয়ে যাক। ভারতের বক্তব্য বেশ স্পষ্ট, তারেক রহমান ও সাম্প্রদায়িক শক্তিগুলোকে বাদ দিলে বিএনপির সঙ্গে আলোচনায় বসার কথা বিবেচনা করা হবে।

এদিকে নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসছে তারেক রহমানের গেল নির্বাচনের মনোনয়নবাণিজ্যের বিষয়টি ততই সরব হয়ে উঠছে দলীয় ফোরামে। সমালোচকদের অনেকেই বলছেন, আগামী ৫ বছর নিজের আয়েশি জীবন নিশ্চিতের জন্য আরও একবার মনোনয়নবাণিজ্যের পথ বেছে নেবেন তারেক রহমান। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সর্বশেষ সংবাদ সম্মেলনেও আলোচনা হয় তারেক রহমানের মনোনয়নবাণিজ্য নিয়ে। প্রধানমন্ত্রী সেখানে বলেন, ‘গতবার ৭০০ প্রার্থীর মনোনয়নবাণিজ্য করেছে তারেক।’ ২০১৮ সালের নির্বাচনে তারেক রহমানের মনোনয়নবাণিজ্যের কারণে বিরক্ত হয়ে দল ত্যাগ করেছেন অনেক সিনিয়র নেতা-কর্মী।

বিএনপির নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের এমন অনেকেই রাজনীতিতে নিষ্ক্রিয় হয়ে বর্তমানে নিজেদের ব্যবসা-বাণিজ্যে মন দিয়েছেন। অন্যদিকে যারা রাজনীতি করে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তারা গঠন করেছেন তৃণমূল বিএনপি।

বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদন অনুসারে, ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদীদের আশ্রয় দেয়া, ভারতের বেশ কিছু স্থানে জঙ্গি হামলা চালানোর পরিকল্পনা এবং আইএসআই ও দাউদ ইব্রাহিমের সঙ্গে বৈঠক করেন তারেক রহমান। সেটি ক্ষমতায় থাকাকালে। কিন্তু ক্ষমতার বাইরে থাকাকালেও বিগত বছরগুলোতে আইএসআই ও দাউদ ইব্রাহিমের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রক্ষা করে গেছেন তারেক। লন্ডনে বৈঠকও করেছেন আইএসআইয়ের সঙ্গে। এর পাশাপাশি বাংলাদেশকে আফগানিস্তানের মতো ‘আদর্শ ইসলামিক রাষ্ট্র’ তথা জঙ্গি রাষ্ট্র বানানোর সংকল্প প্রদান করে মধ্যপ্রাচ্যের বেশ কিছু দেশ থেকেও অর্থ সংগ্রহের তথ্য মেলে তার বিরুদ্ধে। দক্ষিণ এশিয়ায় এক ধরনের সন্ত্রাসবাদ ও জঙ্গিবাদকে সমর্থনের মনমানসিকতা নিয়েই সামনে এগিয়ে যাচ্ছেন তারেক রহমান। কিন্তু এ বিষয়েও তারেক রহমানের সঙ্গে বিস্তর মতবিরোধ খালেদা জিয়ার।

রাজনীতির ময়দানে বিএনপির অভ্যন্তরে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা নিয়েও একটা কথা বেশ প্রচলিত। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামালা চালানোর পক্ষে ছিলেন না বেগম খালেদা জিয়া। কিন্তু তারেক রহমান একক সিদ্ধান্তে এই হামলার পরিকল্পনা করেন, যা বাংলাদেশের রাজনীতির চিত্রপট চিরতর পাল্টে দেয়।

আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যকার সংলাপ, আলোচনাসহ রাজনীতির অবস্থানকে একেবারেই সংকুচিত করে দেয় এই গ্রেনেড হামলা।

সর্বশেষ চারদলীয় জোট সরকারের আমলে জামায়াত ইসলামীর সঙ্গে দৃঢ় সম্পর্ক গড়ে ওঠে বিএনপির তথা তারেক রহমানের। কিন্তু যুদ্ধাপরাধীদের বিচারকে কেন্দ্র করে দূরত্ব বাড়ে এই দুই দলের মধ্যে। দুই দল নিজেদের ভিন্ন পথ বেছে নিতে চাইছে- এমনটাই শোনা যায় বিএনপির বিগত বছরজুড়ে একক কর্মসূচি ঘোষণার মাধ্যমে।

খালেদা জিয়ার দুর্বলতা হিসেবে কাজ করে তারেক রহমান। তারেক রহমানকে যেন দেশের কারাগারে থেকে মৃত্যুদণ্ড রায় পেতে না হয় অর্থাৎ বিচার প্রক্রিয়া থেকে রক্ষা করা যায়, সে কারণেই ২০০৮ সালের নির্বাচনে শক্ত কোনো অবস্থানই তৈরি করেননি বেগম খালেদা জিয়া। ভবিষ্যতে তারেক আর রাজনীতিতে সম্পৃক্ত হবে না এমন মুচলেকা দিয়ে ছেলেকে দেশের বাইরে পাঠিয়ে দেয়ার সিদ্ধান্ত নেন বেগম জিয়া। আর এ কারণেই নির্বাচন থেকে বিএনপিকে গুটিয়ে রাখেন তিনি। ফল হিসেবে নির্বাচনে ভরাডুবি হয় বিএনপির। কিন্তু তারপরও তারেক রহমানের নির্দেশে একের পর এক সহিংসতা দেখে বাংলাদেশ ২০১৩ থেকে ২০১৫ সালে।

এদিকে বারবার সংবিধানবিরোধী তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে বিএনপিকে আন্দোলন ও সহিংসতার দিকে ঠেলে দিচ্ছেন তারেক রহমান। কিন্তু এখন পর্যন্ত কোনো বিদেশি কূটনীতিক তত্ত্বাবধায়ক সরকার ইস্যুটিও সামনে নিয়ে আসেননি। এ বিষয়ে কেউই কোনো আলোচনা করছেন না বিএনপি ও তার সমর্থকরা ছাড়া। এমন অবস্থায় বিষয়টি নিয়ে সংঘর্ষ বিএনপিকে মূল ধারার রাজনীতি থেকে বিচ্ছিন্ন করতে পারে বলেও ভয় পাচ্ছেন অনেকে। খুব সম্ভবত একই কারণে তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে আন্দোলনেও খালেদা জিয়ার সায় নেই।

২০০৮ সাল থেকে শুরু করে এখন পর্যন্ত বেগম খালেদা জিয়াকে নিয়ে নানা নাটকীয়তা চলছে বিএনপিতে। বিএনপির কেউ কেউ বলছেন, তারেক জিয়া তার মাকে জিম্মি করে রেখেছেন। বিএনপির এক দফা আন্দোলন বেগবান করতে বেগম জিয়াকে নানাভাবে কোণঠাসা করা হচ্ছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, অনির্বাচিত সরকার ক্ষমতায় আসুক সেটি বেগম জিয়া চান না। কারণ অনির্বাচিত সরকারের তিক্ত অভিজ্ঞতা তার রয়েছে। তাই তিনি নির্বাচিত সরকারের অধীনেই আগামী জাতীয় নির্বাচনে যাওয়ার পক্ষে মত দিয়েছেন। তাতেই ক্ষুব্ধ তারেক জিয়া। সেই বিরোধের কারণেই মাকে ঘন ঘন অসুস্থ বলে হাসপাতালে জিম্মি করে রাখছেন তিনি। অনেকেই বলছেন,‘তারেকের কারাগারে বেগম জিয়া বন্দি’। এমনকি, তারেকের ষড়যন্ত্রে খালেদা জিয়ার জীবন বিপন্ন হতে পারে বলেও বিএনপির একটি মহল আশঙ্কা করছে। প্রয়োজনে নিজের মায়ের প্রাণহানির কারণ হতে পারেন তারেক, এমন আশঙ্কাও ঘনীভূত হচ্ছে বিএনপিতে। দলের শীর্ষ নেতৃত্বের লড়াইয়ের জেরে চূড়ান্ত হতাশা বাড়ছে বিএনপির কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে।

সংবাদচিত্র ডটকম/বিশেষ সংবাদ

হত্যা মামলায় কারাগারে পাঠানো হলো আইভীকে

৯ মে, ২০২৫, ৩:৪১

অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত করা হলো আইপিএল

৯ মে, ২০২৫, ৩:৩৩

বাতিল হচ্ছে ‘মিঠামইন এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে’ প্রকল্প

৯ মে, ২০২৫, ৩:২৯

নানান নাটকীয়তার পর নারায়ণগঞ্জে আইভি গ্রেপ্তার

৯ মে, ২০২৫, ৯:৫৮

আবদুল হামিদের দেশত্যাগে জড়িতদের ধরা হবে, না হলে আমিই চলে যাব: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ মে, ২০২৫, ৯:৫২

জুলাই স্মৃতি ফাউন্ডেশন থেকে পদত্যাগ করলেন স্নিগ্ধ

৯ মে, ২০২৫, ১২:০৯

সশস্ত্র বাহিনীর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা চতুর্থ দফায় বাড়ল

৯ মে, ২০২৫, ১২:০৫

এমন কাজ করবেন না যা জাতির বিরুদ্ধে যাবে: সরকারকে সতর্ক করলেন ফখরুল

৮ মে, ২০২৫, ১১:৫৭

ভারতের ১৫ শহরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা পাকিস্তানের

৮ মে, ২০২৫, ১১:৫৪

ঢাকার সিগন্যালে বসছে এআই, অযথা হর্ন বাজালেই শাস্তি

৮ মে, ২০২৫, ৫:৫১

এলজিইডির এলকেএসএস’এর হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজার নুরুল ইসলামের খুঁটির জোর কোথায়?

৩০ এপ্রিল, ২০২৫, ৮:০৭

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল ও কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ করতে হবে : নাহিদ ইসলাম

২ মে, ২০২৫, ৭:৪৫

বন্ধ হয়ে গেছে দেশীয় এয়ারলাইন্স নভোএয়ারের ফ্লাইট

২ মে, ২০২৫, ১০:৩৭

জোবাইদা রহমানের নিরাপত্তায় থাকছে যেসব ব্যবস্থা

৫ মে, ২০২৫, ৫:৪৬

জোবাইদার ৪ ধরনের নিরাপত্তা চেয়ে আইজিপিকে চিঠি বিএনপির

২ মে, ২০২৫, ১০:৪৭

দুর্নীতি করে অঢেল টাকার মালিক কে এই ‘আলাউদ্দিন মোল্লা’?

৩০ এপ্রিল, ২০২৫, ৮:৩০

ঈদের পর এখনো চালু হয়নি ১১ গার্মেন্টস

২১ এপ্রিল, ২০২৫, ৬:৩৭

পবিত্র মদিনায় প্রথম বাংলাদেশি হাজির মৃত্যু

২ মে, ২০২৫, ৭:৩৬

বেনজীরের বিরুদ্ধে বোট ক্লাবের ৩২ কোটি টাকা লোপাটের অভিযোগ

১৮ এপ্রিল, ২০২৫, ৮:৩৯

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ চায় হেফাজতও

৩ মে, ২০২৫, ৭:১৫


উপরে