আসন্ন কোরবানির ঈদের আগেই যানবাহন চলাচলে কিছুটা শিথিল হতে পারে। বিশেষ করে পশুর হাটে আসার জন্য সীমিত পরিসরে যান চলাচলের অনুমতি দেয়া হতে পারে।
এ ছাড়া ঈদকে সামনে রেখে খুলে দেয়া হতে পারে বিপণিবিতানও। আবার সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতির কারণে ঈদে সবাইকে কর্মস্থলে রাখারও চিন্তাভাবনা করছে সরকার।
কঠোর বিধিনিষেধ উপেক্ষা করেই রাজধানীতে বেড়েছে যানবাহন। কোথাও কোথাও দেখা যাচ্ছে যানজট। এ ছাড়া ফেরিঘাটেও দেখা যাচ্ছে যাত্রী ও পরিবহনের চাপ।
এদিকে লকডাউন শিথিলতার বিষয়ে রোববার (১১ জুলাই) জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেন, ১৪ জুলাইয়ের পরও বিধিনিষেধ থাকছে। তবে বিধিনিষেধে শিথিলতা থাকছে কি না, সেটি পরিস্থিতি বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
দেশে করোনা সংক্রমণের ভয়াবহ অবস্থা তুলে ধরে প্রতিমন্ত্রী বলেন, করোনার যে সংক্রমণ পরিস্থিতি, সেটি আমরা পর্যবেক্ষণ করছি। বিধিনিষেধ বাস্তবায়নের দিকেই সরকার বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে। সংক্রমণ এবার এমনভাবে ছড়িয়েছে, সেটা খুবই আশঙ্কাজনক।
১৪ জুলাইয়ের পরের সময়ও আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যদি আমরা এ সংক্রমণ কমাতে চাই, তাহলে এ প্রক্রিয়া কিন্তু অব্যাহত রাখতে হবে, বিভিন্ন পর্যায়ে।
এদিকে ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে সীমিত সময়ের জন্য দোকানপাট খোলার আবেদন জানিয়েছে দোকান ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতি বাংলাদেশ। রোববার (১১ জুলাই) স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালকে দেয়া এক চিঠিতে এ আবেদন করেছেন তারা।
সংবাদচিত্র/জাতীয়