চলতি বছরের শুরুতে রাশিয়া- ইউক্রেন যুদ্ধের জেরে ঊর্ধ্বমুখী ছিল জ্বালানি তেলের দাম। সেসময় সরবরাহ ব্যাহত হওয়ার আশংকায় ১৩০ ডলারের পৌঁছায় দাম। তেল উৎপাদনকারী দেশগুলো সরবরাহ বাড়িয়ে দিলে কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আসে বাজার। তবে নতুন করে মন্দার শঙ্কায় এবার পড়তির দিকে জ্বালানি তেলের দাম। আট মাসের মধ্যে বর্তমানে সবচেয়ে নিম্নমুখী অবস্থায় জ্বালানি তেলের আন্তর্জাতিক বাজার।
শনিবার (২৪ সেপ্টেম্বর) দুপুর পর্যন্ত অপরিশোধিত তেল ব্রেন্ট ক্রুড প্রতি ব্যারেল বেচাকেনা হয় ৪ দশমিক ৮ শতাংশ কমে ৮৬ ডলারে ১৫ সেন্টে। এ নিয়ে গত এক সপ্তাহে প্রায় ছয় শতাংশ কমলো ব্রেন্টের দাম। আর যুক্তরাষ্ট্রের ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েটের দাম আরো কমে ৭৮ ডলার ৭৪ সেন্টে দাঁড়িয়েছে।
তেল উৎপাদনকারী দেশগুলো তাদের সরবরাহ বাড়িয়ে দিয়েছে বলে কিছুটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে বাজার। তবে নতুন করে মন্দার শঙ্কায় এবার পড়তির দিকে জ্বালানি তেলের দাম। ডলারের সর্বোচ্চ দর এবং বিশ্বজুড়ে অর্থনৈতিক মন্দার শঙ্কায় তেলের দাম কমেছে, মত বিশ্লেষকদের। এ অবস্থায় তাগিদ দিচ্ছেন দেশের বাজারেও দাম সমন্বয়ের।
আট মাসের মধ্যে বর্তমানে সবচেয়ে নিম্নমুখী অবস্থায় জ্বালানি তেলের আন্তর্জাতিক বাজার। শনিবার দুপুর পর্যন্ত অপরিশোধিত তেল ব্রেন্ট ক্রুড প্রতি ব্যারেল বেচাকেনা হয় ৪ দশমিক ৮ শতাংশ কমে ৮৬ ডলারে ১৫ সেন্টে। এ নিয়ে গত এক সপ্তাহে প্রায় ছয় শতাংশ কমলো ব্রেন্টের দাম। আর যুক্তরাষ্ট্রের ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েটের দাম আরো কমে ৭৮ ডলার ৭৪ সেন্টে দাঁড়িয়েছে।
জ্বালানি তেলের দাম কমেছে মূলত ডলারের দর বৃদ্ধির কারণে। গেল সপ্তাহে এক লাফে সুদের হার ৭৫ বেসিস পয়েন্ট বাড়ানোর ঘোষণা দেয় যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক। এর প্রভাবে দুই দশকেরও বেশি সময়ের মধ্যে মার্কিন ডলারের দর এখন সর্বোচ্চ। আর এতে আবারও মাথাচাড়া দিয়েছে অর্থনৈতিক মন্দার ঝুঁকি।
আগামী কয়েক মাসে আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের দাম আরও কমে আসবে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। এ অবস্থায় দেশের বাজারেও এর দাম সমন্বয় করা উচিত বলে মত তাদের।
তেলের বাজার স্থিতিশীল রাখতে সম্প্রতি জ্বালানি তেল উৎপাদক ও রপ্তানিকারক দেশগুলোর জোট ওপেক প্লাস বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়। যার ফলে বিশ্ববাজারে দাম স্থিতিশীলও থাকে বেশ কিছুদিন। এবার দর নিম্নমুখী হওয়ায় এ্ই ধারাবাহিকতা কতদিন থাকে সেটাই দেখার বিষয়।
সংবাদচিত্র ডটকম/আন্তর্জাতিক