নতুন বছরকে স্বাগত জানালো সারা বিশ্ব। ২০২৩ সাল হবে প্রাপ্তির, সেই প্রত্যাশাকে পুঁজি করেই এগিয়ে চলছে দেশের অর্থনীতি। আগামী বছর করোনা মহামারি আর রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ভয়াবহতা পাশ কাটিয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর প্রত্যায়ে তাই বিশ্ববাসী।
২০২৩ সালে অর্থনৈতিক সংকট আরও প্রকট হওয়ার আশঙ্কা থাকলেও ইতিবাচকভাবে ভাবছেন দেশের সরকার প্রধানরা। এমন সংকটময় সময়ের আশঙ্কা নিয়েই নতুন বছরের এই নতুন সূর্যকে গতকাল রাত ১২টা ১ মিনিটে স্বাগত জানিয়েছে গোটা বিশ্ব।
বিশ্বজুড়ে একটাই প্রার্থনা, সকল শঙ্কা উড়িয়ে ২০২৩ সালের এই নতুন সূর্যের আলোয় ঘুচে যাক দুর্ভিক্ষ মহামারির শঙ্কা, ঘুরে দাঁড়াক অর্থনীতির চাকা, আগের চেয়েও দুরন্ত দুর্বার গতিতে। তবে নতুন বছরজুড়ে শুধু উৎকণ্ঠাই নয়, আছে প্রাপ্তির সম্ভাবনা।
বিদায়ী বছরে ছিলো অনেক কিছুর বিয়োগ। তন্মধ্যে রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথের মৃত্যু, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ পরবর্তী সারাবিশ্বে মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধি, অনেক দেশে দুর্ভিক্ষের হাতছানি, ব্রিটেন-পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কায় রাজনৈতিক উত্থান-পতনের ঘটনা।
নতুন বছরের প্রত্যাশা থাকবে সারাবিশ্বের সার্বিক উন্নতি। মানুষের জীবনমানের উন্নয়ন ও অগ্রগতি। নতুন বছরে বাংলাদেশসহ বিশ্বের প্রতিটি মানুষের একটি মাত্রই চাওয়া- ‘বিশ্ব হোক প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস মুক্ত, বন্ধ হোক যুদ্ধ, প্রাণঘাতী, হানাহানি। যুদ্ধ নয় শান্তি চাই, ভয়হীন প্রাণভরে নিশ্বাস নিক বিশ্বের প্রতিটি মানুষ।’ তাই বিদায় ২০২২, স্বাগত ২০২৩ সাল।
সংবাদচিত্র ডটকম/জাতীয়