ম্যাচের বয়স তখন চল্লিশ মিনিটের আশেপাশে। ঠিক তখনই ঘটল ঘটনাটা। সংঘর্ষতো দূরের কথা, কেউ ছোঁয়ওনি ক্রিশ্চিয়ান এরিকসেনকে। তখনই জ্ঞান হারালেন তিনি। এর ফলে ইউরো ২০২০ এর ‘বি’ গ্রুপে ডেনমার্ক আর ফিনল্যান্ডের খেলাটাকে স্থগিতই ঘোষণা করা হয়েছে।
ম্যাচে এর আগ পর্যন্ত সমানে সমান লড়াই করেছে দুই দলই। কিন্তু গোলের দেখা পায়নি কেউ। কিন্তু অঘটনটা ঘটে ম্যাচের ৪৩তম মিনিটে। যখন একটা থ্রো ইন রিসিভ করতে টাচলাইনের কাছে চলে যান এরিকসেন। বল রিসিভের আগেই হারান জ্ঞান, কোনো রকমের সংঘর্ষ ছাড়াই। ঘটনার আকস্মিকতায় বিহ্বল সবাই ছুটে যান তার কাছে। তখন থেকেই বন্ধ ছিল খেলা। শেষমেশ স্থগিতই ঘোষণা করে দেয়া হয় খেলাটিকে।
ধারণা করা হচ্ছে, কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয়েছে তার। মাঠে তাৎক্ষণিক চিকিৎসার চেষ্টা করা হয় তাকে। এর কিছু পরেই তাকে মাঠ থেকে বের করে নিয়ে যাওয়া হয় স্ট্রেচারে করে।
এর আগে ২০১২ সালে এমন ঘটনা ঘটেছিল ফ্র্যাব্রিস মুয়াম্বার সঙ্গে। এফএ কাপের ম্যাচে বোল্টন ওয়ান্ডারার্সের হয়ে নেমেছিলেন টটেনহ্যামের বিপক্ষে। কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের শিকার হয়ে মাঠ ছাড়ার পর আর কখনো ফুটবল মাঠেই ফিরতে পারেননি তিনি।
সংবাদচিত্র/ডিএস/এফবি/আরএস